সোহেল রানা ॥
খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প (২য়) পর্যায় ( ২য়) সংশোধীত এর আওতায় কমবাইন্ড হারভেস্টার প্রদর্শনীর মাঠ দিবস শুক্রবার বিকালে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের সোনাকান্দর গড়াই নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাজবাড়ী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি ছিলেন, ঢাকা খামারবাড়ী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ আব্দুল আজিজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ফরিদপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ কিংকর কুমার দাস, রাজবাড়ী হর্টিকালচারের উপ-পরিচালক শফিকুল ইসলাম।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সাখাওয়াত হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ইমতিয়াজ আলম, সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আব্দুস সাত্তার মোল্যা, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শ্যামল কুমার দে, আশরাফ হোসেন, শেখ আমিনুল ইসলাম রঞ্জু, কৃষক সায়েদুর রহমান সাহেব আলী প্রমুখ। কম্বাইন্ড মেশিনের সাহায্যে ধান কর্তন করে মাঠ দিবসের উদ্বোধন করা হয়। এবছর জিংক ধানের ফলন হেক্টর প্রতি সাড়ে ৪ মেট্রিক টন উৎপাদন হয়েছে।
প্রধান অতিথি তার বক্তৃতায় ঢাকা খামারবাড়ী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ আব্দুল আজিজ বলেন, বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব সরকার। কৃষি বান্ধব সরকার না হলে এ সোনাকান্দর এফএমসি ক্লাবের কম্বাইন্ড মেশিন বিনামুল্যে কৃষকের হাতে প্রদান করা হতো না। এ মেশিনের সাহায্যে ১লিটার ডিজেলে ১বিঘা জমির ধান কর্তন করাসহ ধান মাড়াই করা যাবে। ফলে কৃষকের সময় ও অর্থ সাশ্রয় হচ্ছে। মাননীয় কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষকের ফসলের ক্ষতি হলে মনে হয় যেন তার দেহের কোন অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।